ইলেকট্রনিক কমার্স বা ই-কমার্স এবং ই-কমার্সের সুবিধা ও অসুবিধাসমূহ
ইলেকট্রনিক কমার্স বা ই-কমার্স :
বর্তমানে ইলেকট্রনিক কমার্স বা ই-কমার্স বেচাকেনার জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে সারাবিশ্বে। ইলেকট্রনিক কমার্স বা ই-কমার্স বা ই-বাণিজ্য একটি বাণিজ্য ক্ষেত্র যেখানে কোন ইলেকট্রনিক সিস্টেম (ইন্টারনেট বা অন্য কোন কম্পিউটার নেটওইয়ার্ক) এর মাধ্যমে পণ্য বা সেবা ক্রয়/ বিক্রয় হয়ে থাকে। আধুনিক ইলেকট্রনিক কমার্স সাধারণত ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব(WWW) এর মাধ্যমে বাণিজ্য কাজ পরিচালনা করে। এছাড়াও মোবাইল কমার্স, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার ও অন্যান্য আরো কিছু মাধ্যম ব্যবহৃত হয়।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেন ও সুবিধা ব্যবহার করাকে আমরা ই-কমার্স বলি। এটি ইন্টারনেট কমার্সকে সংক্ষেপে ই-কমার্স বলা হয়। অনলাইনে পণ্য বেচাকেনা এর সহজ উদাহরণ। বস্তুত, যে কোনো ব্যবসায় ইলেক্ট্রনিক্সের মাধ্যমে পরিচালনা করাই হল ই-কমার্স।
ই-কমার্সের সুবিধাসমূহ:
১. .ই-কমার্স (e-commerce) হল দ্রুত ক্রয়/বিক্রয়ের একটি পদ্ধতি, সহজে পণ্য খুঁজে পাওয়া যায়।
২. .ই-কমার্স (e-commerce) ব্যবসায় পরিচালনায় খরচ কমায়।
৩. ভৌগােলিক সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে সহজেই ক্রেতার কাছে পৌছা যায়।
৪. পণ্যের গুণগত মান উন্নয়ন করে।।
৫. ই-কমার্স (e-commerce) এর মাধ্যমে কম খরচে উন্নত সেবা প্রদান যায়।
৬. বাহ্যিক সেটআপ ছাড়াই ব্যবসা করা যায়।
৭. .ই-কমার্স (e-commerce) এর মাধ্যমে সহজেই ব্যবসা শুরু এবং ব্যবস্থাপনা করা যায়।
৮. ক্রেতা দৈহিকভাবে না গিয়ে প্রােডাক্ট নির্বাচন করতে পারে।
৯. কেনাকাটা এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য ওয়ার্কিং টাইম সেভ করে থাকে
ই-কমার্সের অসুবিধাসমূহ:
১. দক্ষ লােকবলের অভাব হতে পারে।
২. উন্নত প্রযুক্তি প্রয়ােগ ব্যয়বহুল এটি একটি অসুবিধা।
৩. মাত্রাতিরিক্ত অর্ডার সরবরাহের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে ।
৪. দূরবর্তী স্থানের অর্ডার ক্ষেত্রবিশেষে ব্যয়বহুল।।
৫. আইন প্রণয়ন ও প্রয়ােগে সমস্যা দেখা দিয়ে পারে।
৬. লেনদেনের নিরাপত্তার সমস্যা দেখা দিয়ে পারে।
1 Comments
Good lecture.
ReplyDelete