কম্পিউটারে যতক্ষণ বিদ্যুৎ প্রবাহ চালিত থাকে, ততক্ষণ র্যামে তথ্যসমূহ সংরক্ষিত থাকে। এইটাকে আমরা অনেকটা মানুষের স্বল্পস্থায়ী স্মৃতির সাথে তুলনা করতে পারি
বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে র্যাম তার সমস্ত তথ্য মুছে ফেলে। এজন্য র্যামকে কম্পিউটারের অস্থায়ী(Volatile) মেমােরিও বলা হয়।
এছাড়াও র্যামকে মেইন স্টোরেজ (Main Storage) এবং কোর স্টোরেজ (Core Storage) হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
মাইক্রোপ্রসেসর প্রাথমিকভাবে র্যাম এলাকায় প্রয়ােজনীয় তথ্য জমা করে।
মাইক্রোপ্রসেসর সরাসরি র্যামের জানা অবস্থান বা ঠিকানা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে বা তথ্য প্রক্রিয়াজাত করে।
র্যামকে Random Access Memory বলার কারণ?
এখানে সরাসরি বলতে "Random" তথ্য সংগ্রহের জন্য যাওয়া যায় "Access" বলে, একে Random Access Memory বলে।
র্যামকে লিখন পঠন মেমােরি বলার কারণ?
র্যামে তথ্য পড়া ও লেখা উভয় কাজই সম্পাদন করা যায় বলে একে লিখন পঠন স্মৃতি (Read with Memory)ও বলা হয় |
0 Comments